শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ ১২:৫৯ পিএম
ডাঃ কিশোর বিশ্বাস
মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব)
প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড
ব্যাংক বীমা শিল্প পত্রিকার চলতি সংখ্যায় বীমা শিল্পের বিভিন্ন দিক নিয়ে বিশেষ সাক্ষাৎকার দিয়েছেন প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ডাঃ কিশোর বিশ্বাস।
আসুন সম্ভাবনাময় বীমা খাত নিয়ে তার বাস্তব অভিজ্ঞতা এবং বীমা শিল্পের খুটি নাটি বিভিন্ন বিষয় ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে নানান কথা তার জবানিতেই জানা যাক।
ব্যাংক বীমা শিল্প : লাইফ বীমা খাতের চতুর্থ প্রজন্মের কো¤পানি প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড স¤পর্কে জানতে চাচ্ছি?
ডাঃ কিশোর বিশ্বাস : প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড চতুর্থ প্রজন্মের কো¤পানিগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক সামর্থ বিবেচনায় সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছে। বিশেষ করে কর্পোরেট সেক্টরে আমাদের বিচরণ একটি উদীয়মান কো¤পানি হিসেবে বিবেচিত। আমাদের কাছ থেকে বেশ কয়েকটি ব্যাংক এবং মাল্টিন্যাশনাল কো¤পানি সেবা পায়। কোম্পানির গর্বের বিষয় হল বর্তমান সরকারের মেগা প্রকল্প রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের অধীনে যত বাংলাদেশী, রাশিয়ান কর্মকর্তা-কর্মচারী আছেন সবাইকে আমরা জীবনবীমা এবং স্বাস্থ্যবীমার আওতায় নিয়ে এসেছি। বাংলাদেশে আমরাই প্রথম যারা এয়ার এ্যাম্বুলেন্স সেবা ইন্স্যুরেন্স এর আওতায় দিচ্ছি। জীবন বীমার গুরুত্বপূর্ন একটি খাত ক্ষুদ্র বীমা, আমরা এখানে উল্লেখ করতে পারি প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড বিভিন্ন টেলিকম কো¤পানি, মোবাইল ব্যাংকিং এবং ব্যাংকিং সেক্টরের মাধ্যমে স্বল্প আয়ের বৃহৎ জনগোষ্ঠিকে জীবনবীমা ও স্বাস্থ্যবীমা প্রদান করছে। আমাদের কোন কোন বীমা স্কীমের দাবীর অংক আমরা ২৪ ঘন্টার মধ্যে পরিশোধ করছি। জানামতে এ ধরনের সেবা আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত নেই। আমরা আন্তরিকতার সাথে বীমা গ্রহণকারীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে প্রস্তুত। আমরা বীমার ধারাবাহিকতা সুনাম অক্ষুন্ন রাখতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। আমাদের বিশ্বাস আমাদের সেবার মান দেখে জনগন বীমা গ্রহন করার আগ্রহ দেখাবে। বীমাবিমুখ এই দেশে বীমার প্রসার ঘটুক সেটাই আমাদের ব্রত।
ব্যাংক বীমা শিল্প : বাংলাদেশে ক্ষুদ্র বীমা প্রসার হচ্ছেনা কেন? কিভাবে এর প্রসার ঘটানো যায়?
ডাঃ কিশোর বিশ্বাস : ক্ষুদ্র বীমা প্রসার হচ্ছেনা এটা বলা ঠিক হবেনা। প্রসার হচ্ছে, তবে খুব ধীরগতিতে। বীমার প্রতি গড়পরতা একটা বিরুপ মনোভাব এদেশের জনগনের মধ্যে রয়েছে। জানামতে বীমা যোগ্য জনগনের সংখ্যা এদেশে ১১ কোটি। অথচ বীমার আওতায় এসেছে ১.১০ কোটি। লক্ষ করার মত বিষয় এর মধ্যে ৭০ লক্ষ বীমা গ্রহণ কারীর পলিসি অনিয়মিত। উন্নয়নশীল জাতি হিসেবে বীমাগ্রহীতার এই সংখ্যা খুবই নগন্য। এই সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন বীমা শিল্পের প্রতি আস্থার জায়গা তৈরী করা। আস্থার এই জায়গা তৈরীতে বীমার পাশে দাঁড়াতে হবে সরকার ও মিডিয়াকে। আস্থার জায়গা তৈরীতে সৎ ও যোগ্য বীমা কর্মকর্তার যেমন বিকল্প নেই তেমনি এর প্রচার ও পৃষ্ঠপোষকতার জন্য যোগ্য ও আস্থাভাজন ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীতাও অপরিহার্য। বীমার সুবিধা ও নিরাপদ ভবিষ্যত নিয়ে তারা যত বেশী কথা বলবেন কিংবা প্রচার করবেন বীমা শিল্পের সুনাম তত বেশী আসবে। তখনই জনগনের বীমার প্রতি আগ্রহ বাড়বে। বীমা গ্রহীতা আমাদের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে যতক্ষন প্রভাব না ফেলবে ততক্ষন এদেশের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বাধাগ্রস্থ হবে। পরিবহন খাতে পরিবহনকে বীমার আওতায় আনা হয়েছে এবং এটি বাধ্যতা মূলক, কিন্তু পরিবহনের যাত্রীরা বীমার আওতাধীন নয়। এজন্য দরকার সরকারের নীতিমালা। ধরা যাক প্রত্যেক বাস যাত্রী রেল যাত্রী প্রত্যেকেই বীমা আওতাভুক্ত এবং এটি বাধ্যতামূলক। তাহলে আমাদের অনাকাঙ্খিত যাত্রা পথের মৃত্যুতে পরিবারের হাহাকার কিছুটা হলেও স্বস্তি এনে দিতে পারত। বীমা কোন মানুষের জীবন ফিরিয়ে দিতে পারবে না, কিন্তু অনাকাঙ্খিত বহু বিপদ থেকে পরিবারকে ঝুকিমুক্ত করতে বীমার বিকল্প নেই। ক্ষুদ্র বীমার ক্ষেত্রে আমার মতামত যদি সরকার ক্ষুদ্র একটি স্বাস্থ্যবীমা এবং জীবন বীমা সব জনগণের জন্য বাধ্যতা মূলক করত যা উন্নত ও উন্নয়নশীল বহু দেশে বাধ্যতামূলক ভাবে আছে তাহলে এই ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গতিতে ক্ষুদ্র বীমার প্রসার ঘটত। আমরা এক্ষেত্রে গর্বের সাথে বলতে চাই যে প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড গত ২০১৯ দুবাইতে অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যশনাল ফিন্যান্স এ্যাওয়ার্ড ২০১৯ এ মোস্ট ইনোভেটিভ মাইক্রো ইনস্যুয়ার” ক্যাটাগরিতে প্রথম পুরষ্কার অর্জন করে।
ব্যাংক বীমা শিল্প : বাংলাদেশে বীমা শিল্প নিয়ে জনমনে নেতিবাচক ধারনা। কিন্তু কেন?
ডাঃ কিশোর বিশ্বাস : নেতিবাচক ধারনার মূল কারন বীমা দাবী নি®পত্তির দীর্ঘ সূত্রিতা এবং দক্ষ জনবল না থাকা। বীমা গ্রহনে ভবিষ্যৎ কতটা ঝুকিমুক্ত সেই বিষয়টি সঠিকভাবে বীমা গ্রহনকারীর কাছে উপস্থাপনে দূর্বলতা। বর্তমানে বীমা নিয়ন্ত্রণ সংস্থা ওউজঅ এর কার্যকর ভুমিকায় বীমা কো¤পানির জবাব দিহিতা আসায় নেতিবাচক এই ধারনা কিছুটা কেটেছে। তবে এই নেতিবাচক ধারনা আরও কাটবে যদি আপনারা মানে মিডিয়া আমাদেরকে আরো বেশী মানুষের কাছাকাছি বীমার সুবিধাগুলো উপস্থাপনে সহায়তা করেন। বীমা পরম্পরায় যে পদ্ধতিতে বীমা করা হত, সেই ব্যবস্থায় এখন আমুল পরিবর্তন এসেছে। এখন পলিসি করার ক্ষেত্রে এবং বীমা দাবী নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে পুরোপুরি আমরা ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহার করি। এতে দীর্ঘ সূত্রিতা একেবারেই থাকে না। গ্রাহক তার বাড়িতে বসেই বীমা প্রিমিয়াম দিতে পারে এবং বীমা দাবীও তার ব্যাংক হিসাব থেকে সরাসরি তুলে নিতে পারে। বীমার প্রিমিয়াম জমা হওয়ার ক্ষেত্রে ওউজঅ এবং কো¤পানির এসএমএস সেবা গ্রাহকের মোবাইল ফোনে যাচ্ছে এবং সর্বোপরি ডিজিটাল পদ্ধতিতে গ্রাহকের স্বার্থ সুনিশ্চিত করা হচ্ছে।
ব্যাংক বীমা শিল্প : বেসরকারীখাতে প্রতিষ্ঠিত ৩১টি জীবন বীমা কো¤পানী ১৬ কোটি জন সংখ্যার এই দেশে চাহিদার তুলনায় বেশি নয় কি?
ডাঃ কিশোর বিশ্বাস : অন্যান্য দেশের কথা বিবেচনা করলে এই সংখ্যা ১৬ কোটি জন সংখ্যার জন্য বেশি অবশ্যই। তবে ১১ কোটি বীমা যোগ্য জন সংখ্যার মধ্যে কতজন বীমার আওতায় এসেছে সেটাও বিবেচনায় আনতে হবে। আমার মনে হয় আমাদের উচিত এখন নতুন করে ইনস্যুুরেন্স কো¤পানির সংখ্যা না বাড়িয়ে সেবার মান বাড়ানো জরুরী। গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী সেবা এবং প্রোডাক্ট বাড়ানোর দিকে মনোযোগ দিলে বীমার জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়বে।
ব্যাংক বীমা শিল্প : বাংলাদেশে প্রতিটি জীবনের সাথে একটি জীবন বীমা। কি করে সম্ভব?
ডাঃ কিশোর বিশ্বাস ঃ এ ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র বীমার বিকল্প নেই। প্রয়োজন গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী প্রোডাক্ট তৈরী, গ্রাহকের ক্ষমতার মধ্যে প্রিমিয়াম নির্ধারণ এবং গ্রাহককে উৎসাহিত করার জন্য দক্ষ এবং শিক্ষিত জনবল তৈরী করা। একটি উদাহরন দেয়া যায়। যারা ব্যাংক হিসাব পরিচালনা করবেন, তাদের প্রত্যেকেই বীমা গ্রহণ করতে হবে। এমন একটা আদেশ সরকারের কাছ থেকে আসতেই পারে।
ব্যাংক বীমা শিল্প : বাংলাদেশে বীমা খাত নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক কোন শিক্ষা ব্যবস্থা নেই বললেই চলে। সে ক্ষেত্রে সরকার কিংবা নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানগুলোর কি করণীয় উচিত হলে আপনি মনে করেন?
ডাঃ কিশোর বিশ্বাস : প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই বলাটা এখন ঠিক হবে না। এখন অনেক বিশ্ববিদ্যালয় বীমা বিষয়টিকে এবং অপঃঁধৎরধষ ঝপরবহপব (যা বীমা কো¤পানির জন্য অত্যাবশ্যক) কে তাদের পাঠ্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত করেছে এবং নতুন প্রজন্মের অনেক ছাত্রছাত্রীরা তা পড়ছে। আমি মনে করি এরাই আমাদের বীমা শিল্পকে তাদের মেধা দিয়ে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে।
তবে এটা ঠিক, স্কুল বা কলেজ পর্যায়ে বীমা শিল্প নিয়ে কোন বিষয় অধ্যয়ন পাঠ্য সূচিতে নেই। যা থাকলে হয়তো স্কুল পর্যায় থেকে এই বীমাসংস্থা বা বীমা পেশা স¤পর্কে একটি ইতিবাচক ধারনা গড়ে উঠতো। এ ক্ষেত্রে সরকারের এবং নিয়ন্ত্রণ সংস্থার অবশ্যই ভূমিকা প্রয়োজন।
ব্যাংক বীমা শিল্প : জীবন বীমায় সেবা ও আস্থা দুটোরই ঘাটতি রয়েছে। সেবা ও আস্থা অর্জনে কি করণীয়?
ডাঃ কিশোর বিশ্বাস : যে কথাটি আমি আগেই উল্লেখ করেছি, সেবা এবং আস্থা এই দুটো ঘাটতির বাধাকে আমাদের অতিক্রম করতে হবে। এজন্যই প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড সেবা প্রদানের জন্য কল সেন্টার এবং ক্ষুদ্র বীমার দাবী ২৪ ঘন্টার মধ্যে নি®পত্তির ব্রত নিয়ে কাজ করছে। অনেক ক্ষেত্রে আমরা বীমা দাবী দ্রুত নি®পত্তির জন্য হোয়াটস্ অ্যাপ, ই-মেইল এর মাধ্যমে দাবী এর কাগজপত্র গ্রহন করে বীমা দাবী নি®পত্তি করছি। এজন্য এখন আমরা বলতে পারি বীমা দাবী নি®পত্তির ক্ষেত্রে অন্ততপক্ষে আমরা গ্রাহকের আস্থা অর্জন করতে পেরেছি।
ব্যাংক বীমা শিল্প : পুরাতন প্রোডাক্ট দিয়েই চলছে জীবন বীমার সেবা। আপনার মতামত জানতে চাচ্ছি?
ডাঃ কিশোর বিশ্বাস : আমি আগেই উল্লেখ করেছি গ্রাহকের চাহিদা ও সাধ্যের মধ্যে প্রোডাক্ট তৈরী একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আগের যে ধারনার উপর প্রোডাক্ট তৈরী করা হয়েছে তা এখন অনেক অনেক পরিবর্তিত। বলা যায়, সেটা সময় ও প্রযুক্তির কারনে অকেজ, তাই প্রযুক্তি নির্ভর নতুন প্রোডাক্ট ছাড়া, নতুন প্রোডাক্ট এর সুযোগ সুবিধা ছাড়া বীমাকে সকল জনগনের কাছে পৌঁছানো সম্ভব না।
ব্যাংক বীমা শিল্প : বীমা পেশাকে কেন বেছে নিলেন এবং প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ নিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কি?
ডাঃ কিশোর বিশ্বাস : যদিও আমি আমার কর্মজীবন শুরু করি একজন চিকিৎসক হিসেবে। তারই ব্রত হিসেবে ঈধৎফরড়ষড়মু এবং উরধনবঃড়ষড়মু তে চড়ংঃ এৎধফঁধঃরড়হ ট্রেইনিং করে পরবর্তীতে যখন গবঃষরভব এ একজন মেডিক্যাল কন্সাল্টেন্ট হিসেবে যোগদান করি তখন দেখতে পাই বর্হিবিশ্বে বীমা সেক্টরে প্রচুর ডাক্তার কাজ করছেন এবং তাদের মেধা দিয়ে মানুষের প্রয়োজনীয় প্রোডাক্ট তৈরী করে মানুষের সেবা করছেন। যেহেতু একজন ডাক্তারই বলতে পারেন কোন জীবন বীমাবা স্বাস্থ্য বীমাটি মানুষের জন্য প্রয়োজন এবং স্বাস্থ্যবীমার সেবা প্রদান একজন ডাক্তার এর পক্ষে সহজ তাই কো¤পানির স্বার্থ এবং গ্রাহক স্বার্থ দুটোই একজন ডাক্তার বাস্তবায়ন করতে পারে। এই ধারনা থেকে হয়তো সারা বিশ্বে অনেক ডাক্তার এই পেশায় স¤পৃক্ত। আমিও তাদের দলে।
প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেডকে আমরা এমন একটি পর্যায়ে নিয়ে যেতে চাই যেখানে এই নাম এবং লোগো থাকবে গ্রাহকদের জন্য একটি বিশ্বাসের কেন্দ্র বিন্দু হিসেবে। এই বিশ্বাস হবে জমা কৃত আমানতের, এই বিশ্বাস হবে জীবিত এবং মৃত্যুর পর দাবী ও প্রাপ্তির।
এস এম নুরুজ্জামান, মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা, জেনিথ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এস এম নুরুজ্... বিস্তারিত
মোঃ ইখতিয়ার উদ্দিন শাহীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও স্বদেশ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানী ল... বিস্তারিত
সাঈদ আহমেদ একজন উদ্যোক্তা ও শিল্পপতি হিসেবে ব্যবসায়িক সফলতা অর্জন করেছেন। তিনি বাংলাদেশ চেক টেক... বিস্তারিত
সামাজিক নিরাপত্তা, সেবার মানুষিকতা নিয়ে দেশ বিদেশের প্রথিতযশা ব্যাক্তিত্বের সমন্বয়ে উভয় পুঁজিব... বিস্তারিত
বিশিষ্ট বীমা ব্যাক্তিত্ব মো. মোশারফ হোসেন নিজ কোম্পানির পাশাপাশি বীমা খাতের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্... বিস্তারিত
হাসান তারেক, নন-লাইফ বীমা সেক্টরের অভিজ্ঞতালব্দ, হাসোজ্জ্যল ও সদালাপী একজন উদীয়মান বীমা ব্যক্তিত... বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক// পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ননলাইফ বীমা কোম্পানী সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কো... বিস্তারিত
বিবিএস নিউজ: অদ্য ২৫ মার্চ ২০২৪ সোমবার কুমিল্লা জেলার কোম্পানিগঞ্জ সার্ভিস সেন্টারে জেনিথ ইসলামী... বিস্তারিত
ডেস্ক রিপোর্ট:: অর্থ ও সম্পত্তি আত্মসাতের অভিযোগে পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের সাবেক চেয়ারম্যান হাস... বিস্তারিত
বিবিএস নিউজ: দেশের শীর্ষতম জীবন বীমা প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানীর ইসলামী তাকা... বিস্তারিত