শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ০৩:৪০ এএম
নিজস্ব প্রতিবেদক
ফাইল ছবি
খুলনায় হচ্ছে দেশের পঞ্চম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। এজন্য ‘শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আইন, খুলনা ২০২০’ এর খসড়া নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
সোমবার (১৩ জুলাই) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। বৈঠক শেষে দুপুরে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম অনুমোদনের কথা জানান।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘বাংলাদেশের চিকিৎসা ক্ষেত্রে উচ্চশিক্ষা, গবেষণা, সেবার মানোন্নয়ন এবং সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারণে সরকার যুগোপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী বিভাগীয় শহরে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হবে মর্মে সরকারের লক্ষ্য ও পরিকল্পনা গৃহীত হয়েছে। সরকারের চলমান কার্যক্রমের অংশ হিসেবে খুলনা জেলায় শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে প্রধানমন্ত্রী সম্মতি দিয়েছেন।’
তিনি বলেন, চিকিৎসা শিক্ষায় উচ্চশিক্ষিত বিশেষজ্ঞ ও গবেষক তৈরি করার লক্ষ্যে স্নাতকোত্তর পর্যায়ের চিকিৎসা শিক্ষা, গবেষণা এবং স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় মেডিকেল কলেজগুলোর শিক্ষার মান সংরক্ষণ ও উন্নয়নই প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মুখ্য উদ্দেশ্য।
‘প্রস্তাবিত খসড়া আইনটি রাজশাহী, চট্টগ্রাম ও সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রণীত আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রণয়ন করা হয়েছে। আইনে মোট ৫৫টি ধারা রয়েছে। এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণে বিধিমালা, প্রবিধানমালা ও সংবিধি প্রণয়নের বিধান রাখা হয়েছে।’
খসড়া আইনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘আইনের ৪ থেকে ৬ ধারায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, এখতিয়ার এবং ক্ষমতার বিষয়ে বর্ণনা করা হয়েছে। ৯ ধারা ও ৪৩ ধারায় যথাক্রমে পরিদর্শন ও আর্থিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ভূমিকা উল্লেখ রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘১০ ধারায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী এবং ১২ থেকে ১৮ ধারায় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, রেজিস্টার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও কর্মচারীদের নিয়োগ প্রক্রিয়া, ক্ষমতা ও দায়িত্ব বর্ণনা করা হয়েছে।’
‘১৯ ধারায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ এবং ২০ থেকে ৩৪ ধারায় বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট, একাডেমিক কাউন্সিল অনুষদ বিভাগ প্রয়োজনীয় কমিটি ও শৃঙ্খলা বোর্ড গঠন এবং এদের ক্ষমতা ও দায়িত্ব বর্ণনা করা হয়েছে।’
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘২০ ধারায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে রাষ্ট্রপতি এবং স্পিকারের মনোনীত প্রতিনিধি সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন অংশীজন ও পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধির সমন্বয়ে একটি ভারসাম্যপূর্ণ সিন্ডিকেট গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। সিন্ডিকেটে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রতিনিধিদের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘খুলনা বিভাগের আওতাধীন সব সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ, ডেন্টাল কলেজ, নার্সিং কলেজ ও ইনস্টিটিউট এবং চিকিৎসা শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মেডিকেল প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়েছে।’
এই আইনের মাধ্যমে চিকিৎসা শাস্ত্রে উচ্চশিক্ষা, গবেষণা, সেবার মান এবং সুযোগ-সুবিধার সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন ঘটবে। প্রস্তাবিত মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে খুলনা বিভাগে উন্নত চিকিৎসা সেবা সম্প্রসারিত হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
নিজস্ব প্রতিবেদক: আজ ১১ জানুয়ারী ২০২১ সদ্য নির্বাচিত জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সস্পাদককে ফুল... বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিমানবাহিনীকে আরও যুগোপযোগী করে গড়ে ... বিস্তারিত
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সীমান্ত রক্ষা, মাদক, চোরাচালান সর্বোপরি দেশের সার্বভৌমত্ব র... বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক ২০২১ সালের ছুটির তালিকা অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। চলতি বছরের মতো আগা... বিস্তারিত
দেশে মহামারি করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) ভ্যাকসিন আনা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বল... বিস্তারিত
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ (৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে দক্ষিণ এশিয়ার জন্য গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যা... বিস্তারিত
বিবিএস নিউজ: বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিকেএসপির খেলোয়াড়দের গ্রুপ ও স্বাস্থ্য বীমা সুবি... বিস্তারিত
বিবিএস নিউজ : ধারাবাহিক বীমা দাবী পরিশোধের অংশ হিসেবে সম্প্রতি পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী... বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক// পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ননলাইফ বীমা কোম্পানী সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কো... বিস্তারিত
বিবিএস নিউজ: অদ্য ২৫ মার্চ ২০২৪ সোমবার কুমিল্লা জেলার কোম্পানিগঞ্জ সার্ভিস সেন্টারে জেনিথ ইসলামী... বিস্তারিত